রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৪ অপরাহ্ন
আমার সুরমা ডটকম:
নতুন সরকারের মন্ত্রিসভার পূর্ণাঙ্গ তালিকা ঘোষণা করা হয়েছে। এবারের মন্ত্রিসভার আকার হচ্ছে ৪৬ জন। এরমধ্যে মন্ত্রী ২৪ জন, প্রতিমন্ত্রী ১৯ জন ও উপমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন ৩ জন। রোববার (৬ জানুয়ারি) বিকেলে মন্ত্রিসভার সদস্যদের নাম ঘোষণা করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম।
মন্ত্রী:
আ ক ম মোজাম্মেল (মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়), ওবায়দুল কাদের (সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়), ড. আব্দুর রাজ্জাক (কৃষি মন্ত্রণালয়), আসাদুজ্জামান খান (স্বরাষ্ট্রমমন্ত্রী), মোহাম্মদ হাছাস মাহমুদ (তথ্য মন্ত্রণালয়), আনিসুল হক (আইন মন্ত্রণালয়), আ হ ম মুস্তফা কামাল (অর্থ মন্ত্রণালয়), মো. তাজুল ইসলাম (স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়), ডা. দীপু মনি (শিক্ষা মন্ত্রণালয়), ড. এ কে আব্দুল মোমেন (পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়), এম এ মান্নান (পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়), নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন (শিল্প মন্ত্রণালয়), গোলাম দস্তগীর গাজী (বস্ত্র ও পাঠ মন্ত্রণালয়), জাহিদ মালেক (স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়), সাধন চন্দ্র মজুমদার (খাদ্য মন্ত্রণালয়), টিপু মুনশি (বাণিজ্য মন্ত্রণালয়), নুরুজ্জামান আহমেদ (সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়), শ ম রেজাউল করিম (গণপূর্ত মন্ত্রণালয়), মো. শাহাব উদ্দিন (পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়), বীর বাহাদুর ঊশৈ সিং (পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়), সাইফুজ্জামান চৌধুরী (ভূমি মন্ত্রণালয়), নুরুল ইসলাম সুজন (রেলপথ মন্ত্রণালয়), ইয়াফেস ওসমান- টেকনোক্রাট (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়), মোস্তাফা জব্বার-টেকনোক্রাট (ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি)।
প্রতিমন্ত্রী :
কামাল আহমেদ মজুমদার (শিল্প মন্ত্রণালয়), ইমরান আহমেদ (প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়), জাহিদ আহসান রাসেল (যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়), নসরুল হামিদ (বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়), আশরাফ আলী খান খসরু (মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়), মন্নুজান সুফিয়ান (শ্রম মন্ত্রণালয়), খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়), জাকির হোসেন (প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়), শাহরিয়ার আলম (পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়), জুনায়েদ আহমেদ পলক (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়), ফরহাদ হোসেন (জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়), স্বপন ভট্টাচার্য (স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়), জাহিদ ফারুক (পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়), মো. মুরাদ হাসান (স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়), শরীফ আহমেদ (সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়), কে এম খালিদ (সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়), এনামুর রহমান (দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়), মাহবুব আলী (বিমান মন্ত্রণালয়), শেখ মো. আবদুল্লাহ- টেকনোক্র্যাট (ধর্ম মন্ত্রণালয়)।
উপমন্ত্রী :
হাবিবুন নাহার (পরিবেশ মন্ত্রণালয়), এ কে এম এনামুল হক শামীম (পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়), মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল (শিক্ষা মন্ত্রণালয়)। সোমবার বিকেলে নতুন মন্ত্রিসভার এ সদস্যরা শপথ নেবে।
মন্ত্রিসভায় ঢুকেই পূর্ণ মন্ত্রী যে নয়জন
সরকারের নতুন মন্ত্রিসভায় ২৪ জন পূর্ণ মন্ত্রীর নয়জনই নতুন মুখ। যাঁরা এর আগে কখনো মন্ত্রিত্ব পাননি। এ কারণে এই মন্ত্রিসভাকে সরকারের একটি চমক হিসেবে বলা হচ্ছে। এ ছাড়া বাঘা বাঘা বেশ কয়েকজন মন্ত্রীকে বাদও দেওয়া হয়েছে।
৪৬ জনের মন্ত্রিসভায় প্রথমবার এসে পূর্ণ মন্ত্রী হলেন যারা-
কুমিল্লা-৯ আসনের সাংসদ মো. তাজুল ইসলাম (স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়), সিলেট-১ আসনের সাংসদ ও গত সরকারের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের ছোট ভাই এ কে আবদুল মোমেন (পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়), নরসিংদী-৪ আসনের সাংসদ নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন (শিল্প মন্ত্রণালয়), নারায়ণগঞ্জ-১ আসনের সাংসদ গোলাম দস্তগীর গাজী (বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়), নওগাঁ-১ আসনের সাধন চন্দ্র মজুমদার (খাদ্য মন্ত্রণালয়), রংপুর-৪ আসনের সাংসদ টিপু মুনশি (বাণিজ্য মন্ত্রণালয়), পিরোজপুর-১ আসনের সাংসদ শ ম রেজাউল করিম (গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়), পঞ্চগড়-২ আসনের সাংসদ নুরুল ইসলাম সুজন (রেলপথ মন্ত্রণালয়) ও মৌলভীবাজার-১ আসনের সাংসদ মো. শাহাব উদ্দিন (পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়)।
বাদ মতিয়া, আমু, তোফায়েল, নাহিদ, ইনু, মেননসহ ৩৬
নতুন মন্ত্রিসভায় ২৪ জন পূর্ণ মন্ত্রী, ১৯ জন প্রতিমন্ত্রী ও তিনজন উপমন্ত্রী স্থান পাচ্ছেন। আগামীকাল সোমবার বিকেলে তাঁদের শপথ পড়াবেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। আজ বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব শফিউল আলম নতুন মন্ত্রীদের তালিকা ঘোষণা করেন। এ তালিকায় নতুনদের প্রাধান্য রয়েছে। নতুনদের জায়গা দিতে বাদ পড়েছেন বর্তমান মন্ত্রিসভার বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট রাজনৈতিক নেতা।
বিগত মন্ত্রিসভার ২৫ মন্ত্রী, ৯ প্রতিমন্ত্রী ও ২ উপমন্ত্রী এবারের মন্ত্রিসভায় স্থান পাননি। আর আগের মন্ত্রিসভার জন প্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম গত ৩ জানুয়ারি মারা যান।
নতুন তালিকায় বেশ বাদ পড়াদের তালিকায় রয়েছেন, সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি আগেই জানিয়েছিলেন তিনি অবসর নিতে চান। এবারের সংসদ নির্বাচনে তিনি প্রার্থীও হননি। বাদ পড়াদের তালিকায় আরও রয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম, সমাজকল্যাণমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী মুহাঃ ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, পরিবেশ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, পানিসম্পদ মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান, ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক, প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান, সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ, খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, মৎসমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, বিমানমন্ত্রী এ. কে. এম শাহজাহান কামাল ও ধর্মমন্ত্রী মতিউর রহমান।
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী নির্বাচনে মনোনয়ন পাননি।
মন্ত্রীদের মধ্যে টেকনোক্রাট দুই মন্ত্রী নুরুল ইসলাম ও মতিউর রহমান ভোটের আগেই পদত্যাগ করেন।
প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে বাদ পড়েছেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক (চুন্নু), বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বীরেন শিকদার, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক, মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান রাঙ্গা, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষাবিভাগের প্রতিমন্ত্রী কাজী কেরামত আলী।
বাদ পড়েছেন দুই উপমন্ত্রীও। এরা হলেন পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আরিফ খান জয়। আরিফ খান জয় নির্বাচনে মনোনয়ন পাননি।
প্রসঙ্গত, নতুন মন্ত্রীসভায় জাতীয় পার্টির কেউ নেই। আগের মন্ত্রীসভায় দলটির তিনজন মন্ত্রী প্রতিমন্ত্রি ছিলেন। বিরোধী দলের ভূমিকায় থাকার কারণে এবার তারা মন্ত্রিসভায় যোগ দেবে না বলে শপথের পরদিনই দলটির চেয়ারম্যান এরশাদ জানিয়েছেন।
মহাজোটের শরীক জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় পার্টি (জেপির) কেউই মন্ত্রিসভায় স্থান পাননি। আগের মন্ত্রিসভায় জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু, ওয়ার্কার্স পার্টির রাশেদ খান মেনন ও জেপির আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ছিলেন।
নতুন গঠিত মন্ত্রিসভায় জায়গা পেয়েছেন চারজন নারী। তারা হলেন শেখ হাসিনা, ডা. দীপু মনি, মন্নুজান সুফিয়ান ও হাবিবুন নাহার।
নতুন ঘোষণা অনুযায়ী শেখ হাসিনা কেবিনেট বিভাগ, প্রতিরক্ষা, খনিজসম্পদ এবং নারী ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করবেন।
বিপুল ভোটে জয়ী আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনিকে শিক্ষামন্ত্রী করা হয়েছে। একাদশ জাতীয় নির্বাচনে চাঁদপুর-৩ আসন (চাঁদপুর সদর-হাইমচর) থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। নৌকা প্রতীকের এই প্রার্থী পেয়েছেন ৩,০৬,৮৯৫ ভোট।
খুলনা-৩ (খালিশপুর-দৌলতপুর-খানজাহান আলী) আসনে বিজয়ী বেগম মন্নুজান সুফিয়ানকে শ্রমমন্ত্রী করা হয়েছে । এ আসনের ১১৭ কেন্দ্রে নৌকা প্রতীকে নির্বাচনী লড়াইয়ে ১ লাখ ৩৪ হাজার ৮০৬ ভোট পেয়েছেন তিনি।
নবাগেরহাট-৩ আসন থেকে বিজয়ী হাবিবুন নাহার পরিবেশমন্ত্রী হয়েছেন। আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বেগম হাবিবুন নাহার পেয়েছেন ১ লাখ ৭৫ হাজার ১৮৪ ভোট।
আওয়ামী লীগের আগের দুই সরকারের মন্ত্রিসভায় শরিক দলের একাধিক সদস্য ছিলেন। যে কারণে ধরে নেওয়া হয়েছিল এবারও থাকবেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে ঘোষিত মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী তালিকায় শরিক দলের কোনো নেতার নাম নেই।
আজ বিকেল চারটার দিকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব শফিউল আলম সরকারের নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যদের নাম পড়ে শোনান। ৪৭ সদস্যের এই মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রীসহ ২৫ মন্ত্রী, ১৯ জন প্রতিমন্ত্রী ও তিনজন উপমন্ত্রী রয়েছেন। ৪৭ জনের সবাই আওয়ামী লীগের।
২০০৮ সালের মহাজোট সরকারের মন্ত্রিসভায় বিভিন্ন পর্যায়ে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী দায়িত্ব পালন করেছিলেন জাতীয় পার্টির আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, জি এম কাদের ও মুজিবুল হক চুন্নু, জেপির আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, ওয়ার্কার্স পার্টির রাশেদ খান মেনন, জাসদের হাসানুল হক ইনু, সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া। ২০১৪ সরকারেও হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন, আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, মুজিবুল হক চুন্নু, মশিউর রহমান রাঙ্গা বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
কিন্তু সদ্য ঘোষিত নতুন মন্ত্রিসভায় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট বা ১৪ দলীয় জোটের কোনো শরিক দলের কাউকে স্থান দেওয়া হয়নি। এমনকি সরকারি দলের প্রবীণ নেতারা এই তালিকায় নেই। আজ যাদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে, এদের বেশির ভাগই নতুন মুখ। যদিও দু-একজন ছাড়া বাকিরা সাংসদ হিসেবে সংসদে একাধিকবার প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
সচিব শফিউল আলম জানিয়েছেন, কাল সোমবার বিকেল সাড়ে তিনটায় মন্ত্রিসভার সদস্যদের শপথ হবে।
আওয়ামী লীগের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, সরকার পক্ষের ধারণা ছিল বিরোধী দল হিসেবে বিএনপি এক শ এর কাছাকাছি আসন পাবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা মাত্র পাঁচটি আসন পেয়েছে। দলটি নির্বাচিত সাংসদেরা শপথ নেয়নি এবং সংসদে যোগ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যে কারণে সরকার পক্ষ সংসদকে প্রাণবন্ত করতে শরিকদের বিরোধী দলের সারিতে বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।